ডেস্ক নিউজ : গত মাসে (২৬ জুন) রাতে সেন্টুলের একটি মসজিদের সামনে থেকে ওই বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে অপহরণ করা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্ত সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়। এর মধ্যে দুজন বাংলাদেশি নাগরিক। তা হলেন যথাক্রমে সোহেল রানা ও শাহজাহান।
বাকি পাঁচজন মিয়ানমারের নাগরিক। তারা হলেন আব্দুল মাজিদ আব্দুল মালিক, সোফোরুদ্দিন ফজুল করিম, মোখতার হুসেন জাহের হুসেন, মোহাম্মদ ইসমাইল আজিতা রহমান ও মোহাম্মদ আরাফাত হুসেন জামাল মোস্তফা।
বুধবার (৩০ জুলাই) এই সাত আসামিকে কুয়ালালামপুর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মুক্তিপণ আদায়ের উদ্দেশ্যে অপহরণের অভিযোগ আনা হয়েছে।
ম্যাজিস্ট্রেট নূর এলিনা হানিম আব্দুল হালিমের সামনে অভিযোগপত্র পড়ে শোনানো হয়। তবে যেহেতু মামলাটি হাইকোর্টের এখতিয়ারভুক্ত, তাই কোনো স্বীকারোক্তি রেকর্ড করা হয়নি।
উপ-সরকারি কৌঁসুলি ইমান নুরহিদেয়া ইজানি জানান, অপরাধটি জামিন অযোগ্য হওয়ায় কোনো জামিনের প্রস্তাব দেয়া হয়নি। পরবর্তী শুনানির জন্য আদালত ২ অক্টোবর তারিখ নির্ধারণ করেছেন।
অভিযুক্তরা দোষী সাব্যস্ত হলে, তাদের প্রত্যেকের সর্বোচ্চ ৪০ বছরের কারাদণ্ড এবং বেত্রাঘাতের শাস্তি হতে পারে।
কিউটিভি/আয়শা/৩০ জুলাই ২০২৫,/বিকাল ৩:৪০